ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে টাকা আয় করার পদ্ধতিসমুহ-
পৃথিবীতে বেশিরভাগ মানুষই টাকা ইনকাম করার উপায় খুঁজে বেড়ায়। এক সময় আমিও এর বিকল্প ছিলাম না। আজকের এই ইন্টারনেট বিশ্বে ওয়ার্ডপ্রেস ব্লগিং প্লাটফর্ম চিনে না এমন মানুষ খুব কমই পাওয়া যাবে। বর্তমানে অনেক মানুষ এই ওয়ার্ডপ্রেস ডেভেলপমেন্টকে ক্যারিয়ার হিসাবে নিয়ে অনেক টাকা ইনকাম করছে। এটা যে খুব কঠিন তা না, আপনার মেধা, চিন্তাশক্তি আর কাজ করার মন মানসিকতা থাকলে আপনি ওয়ার্ডপ্রেস ক্যারিয়আর থেকে প্রচুর টাকা আয় করতে পারবেন।
তাহলে এবার দেখি আপনি ওয়ার্ডপ্রেস থেকে কিভাবে টাকা আয় করতে পারেবেন।
১। নতুন ব্লগ তৈরি করে
২। কনটেন্ট তৈরি করে
৩। থিম আর প্লাগইন ডেভেলপ করে
৪। ক্লাইন্টের ওয়েবসাইটের সমস্যা সমাধান করে
৫। এফিলিয়েট প্রোডাক্ট বিক্রি করা
৬। এডসেন্স থেকে আয় করা
৭। সার্ভিস বিক্রি করতে পারেন
৮। টিউটোরিয়াল সার্ভিস দিতে পারেন
৯। স্পন্সরড পোস্ট
১০। ই-কমার্স বা ড্রপশিপিং বিজনেস করে ইনকাম
১১। অনলাইনে কোর্স বিক্রি করে ইনকাম
১২। WP SEO করে ইনকাম
১৩। বিভিন্ন ধরনের বাগ ফিক্স করে ইনকাম
ওয়েবসাইট-বিল্ডিং টুল/CMS হিসাবে ওয়ার্ডপ্রেস এর জনপ্রিয়তা বিবেচনা করে আপনি ওয়ার্ডপ্রেস থেকে বিভিন্ন উপায়ে অর্থ উপার্জন করতে পারেন। সর্বোপরি, ওয়ার্ডপ্রেস হল ইন্টারনেটের সবচেয়ে বড় কন্টেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম। এই কন্টেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম আসার পরে, এখন মানুষ খুব সহজেই ওয়েবসাইট তৈরি করে সেখানে নিজেদের অনলাইন ব্যবসা পরিচালনা করতে পারেন।
ওয়ার্ডপ্রেস শিখে আমরা বিভিন্ন ধরনের বিজনেস, non-profit, ই-কমার্স ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারি এবং ক্লায়েন্টকে এই ধরনের ওয়েবসাইট তৈরী করে দিয়ে আমরা ইনকাম করতে পারি, নিজে ব্লগ লিখে ওয়ার্ডপ্রেস এর মাধ্যমে ব্লগিং করে ইনকাম করতে পারি, আমরা প্লাগিন বাথিং ডেভেলাপমেন্ট করে বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে প্লাগিন বিক্রি করে ইনকাম করতে পারি, নিজে একটি ই-কমার্স বা ড্রপ শিপিং প্লাটফর্ম গড়ে তুলে সেখান থেকে ইনকাম করতে পারি, ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েব সাইটের সিকিউরিটি এবং ব্যাকআপ সার্ভিস দিয়ে ক্লায়েন্ট থেকে ইনকাম করতে পারি, ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েব সাইটে এসইও সার্ভিস প্রোভাইড করে লোকাল এবং ইন্টারন্যাশনাল থেকে ইনকাম করতে পারি। এছাড়া আমরা নিজেরা যা ওয়াডপ্রেস সম্পর্কে জানি তা অনলাইন বিভিন্ন স্কিল শেয়ারিং/ কোর্স প্লাটফর্মে আমাদের স্কিল সেল করে ইনকাম করতে পারি।
আপনার ইচ্ছাশক্তি, মেধা,কাজ করার মন মানসিকতা থাকলে আপনিও ওয়ার্ডপ্রেস ক্যারিয়ার হিসেবে নিয়ে প্রচুর টাকা আয় করতে পারবেন।
কিন্তু এমন অনেকেই আছেন যারা জানেন না কিভাবে ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে টাকা আয় করা যায় বা ওয়ার্ডপ্রেস কি, কেন এটি সব থেকে বেশি জনপ্রিয়। আবার অনেকেই আছেন যারা নতুন ওয়ার্ডপ্রেস শিখছেন কিন্তু জানেননা কিভাবে ওয়ার্ডপ্রেস থেকে আয় করা যায়। পাশাপাশি অনেকেই ওয়ার্ডপ্রেস এ যথেষ্ট এক্সপার্ট হওয়া সত্ত্বেও সঠিক তথ্য বা আয়ের উপায় জানা না থাকায় ওয়ার্ডপ্রেস সম্পর্কিত কাজ খুজে পাননা এবং সে অনুযায়ী টাকা আয়ও করতে পারেনা।
যাইহােক, ওয়ার্ডপ্রেস হলো ফ্রি এবং ওপেন সোর্স ব্লগিং টুল এবং PHP ও MySQL দ্বারা তৈরি করা একটি কনটেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম। এর ব্যবহার সহজ এবং User-Friendly হওয়ায় এর ব্যবহার এবং জনপ্রিয়তা সব চেয়ে বেশি। যেকেউ চাইলে এই সফটওয়্যার টিকে ব্যবহার করে যেকোনাে ধরনের ওয়েবসাইট বানিয়ে ফেলতে পারে। আ্যলেক্সা র্যাংকিংয়ের ভিত্তিতে শীর্ষ এক লক্ষ ওয়েবসাইটের ১৬.৭% ওয়ার্ডপ্রেস দ্বারা গঠিত।
ওয়ার্ডপ্রেসে যে বিল্টইন ফরম্যাট আছে, সেটি ব্যবহার করেই আপনি আপনার ওয়েবসাইট লাইভ করতে পারবেন। তবে যদি আপনার সাইটে কাস্টম ফ্রন্টএন্ড বানাতে চান, তাহলে আপনাকে কয়েকটা প্লাগইন ব্যবহার করতে হবে।
ওয়ার্ডপ্রেসে প্লাগইন ব্যপারটা খুবই ইন্টারেস্টিং। আপনি এই প্লাগইন ব্যবহার করে আপনার ওয়েবসাইটে ফ্রন্টেন্ড কিংবা ব্যকএন্ড দুই জায়গাতেই ফিচার ইমপ্লিমেন্ট করতে পারবেন। মূলত এই প্লাগইনগুলো বিভিন্ন ডেভেলপার বানিয়েছেনই আপনার ওয়েবসাইটের ফাংশনালিটি বাড়িয়ে ওয়েবসাইটকে আরও ইন্টারেকটিভ করে তোলার জন্যে।
নিচে ওয়ার্ডপ্রেস শিখে আয় করার বিভিন্ন উপায় সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। চলুন দেখে নেয়া যাক।
ব্লগ তৈরি ও তার থেকে আয় করা
——————————————
অনলাইনে কাজ করতে হলে, নিজের একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে, তার থেকে আয় করা একটি সাধারন ব্যাপার। আপনি যদি অনলাইনে কাজ করে, তার থেকে ইনকাম করতে চান তাহলে, এখনি একটি ব্লগ খুলে ফেলুন। যদি এই বিষয়ে একদম নতুন হয়ে থাকেন তাহলে, ইউটিউব থেকে ভিডিও দেখে নিতে পারেন বা গুগলে সার্চ দিয়ে দেখে নিতে পারেন কিভাবে ব্লগ ওপেন করা যায়।
আপনি আপনার ক্লায়েন্টদের ওয়ার্ডপ্রেস এর ব্লগ বা ওয়েবসাইট তৈরি করে টাকা ইনকাম করতে পারেন। সরাসরি ক্লায়েন্ট পেতে সমস্যা হলে আপনি ওডেক্স, ইল্যান্স, ফ্রিল্যান্সার সহ বিভিন্ন ওয়েবসাইটে চেষ্টা করতে পারেন। এভাবে ব্লগিং হতে উপার্জনের উপায় গুলো ভালো করে জেনে কাজ করলে আরো সহজে অনেক ইনকাম করতে পারবেন।
আর এর জন্যে আপনাকে ইংরেজিতে পারদর্শী হতে হবে এমন কোন বাধ্যবাধকতা নেই। আপনাকে শুধু লিখতে জানতে হবে, সেটা ইংরেজি কিংবা বাংলায় কন্টেন্ট লিখে আপনার ওয়েবসাইটে পাবলিশ করতে হবে।
আপনি চাইলে বাংলায় কন্টেন্ট লিখেই হাজার হাজার টাকা আয় করতে পারেন। কারণ বাংলাদেশের শত শত মানুষ এখন এই কাজটি করছেন, এবং নিজেদেরকে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী করে তুলছেন।
ফ্রিলান্সিং (Freelancing)
———————————-
ওয়ার্ডপ্রেস থেকে আয় করার সব থেকে জনপ্রিয় উপায় হল ফ্রিল্যান্সিং। ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইট তৈরি করে তথা ওয়েবসাইট ডিজাইন এবং ডেভেলপমেন্ট করে বেশ ভালাে পরিমাণ টাকা আয় করার সুযােগ রয়েছে।
বর্তমানে বিশ্বের ছােট বড় প্রায় সব ধরনের প্রতিষ্ঠান তাদের ওয়েবসাইট তৈরির জন্য ওয়ার্ডপ্রেস কে ব্যবহার করে থাকে। আর | এইসব প্রতিষ্ঠান এর ওয়েবসাইট তৈরি করতে তারা বিভিন্ন দেশ থেকে ফ্রিল্যান্সারদের হায়ার করে থাকে।
বর্তমানে বেশ কিছু জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং সাইট রয়েছে যেমন- Fiverr, Upwork, Freelancer.com এইসব সাইটে ওয়ার্ডপ্রেস এর প্রচুর কাজ পাওয়া যায়।
এইসব ফ্রিল্যান্সিং সাইট এ কাজ করার জন্য ওয়ার্ডপ্রেস সম্পর্কে খুব ভাল জ্ঞান ও দক্ষতা থাকতে হবে। এক্ষেত্রে আপনি যদি | ওয়ার্ডপ্রেস ডেভেলপার হন আপনি খুব ভালভাবেই ওয়ার্ডপ্রেস থেকে আয় করতে পারেন।
প্লাগিন/থিম ডেভলপমেন্ট
—————————
প্লাগইন ডেভেলপমেন্ট হচ্ছে ওয়ার্ডপ্রেস ডেভলপারদের অন্যতম একটি কাজের জায়গা যেখানে আপনি নিজের দক্ষতা ফুটিয়ে তোলে। আমরা আগেই বলেছি প্লাগইন দিয়ে আপনি কি কি করতে পারবেন বা ওয়ার্ডপ্রেসে প্লাগইন আসলে কেন প্রয়োজন হয়। codecanyon মার্কেটপ্লেসে প্রচুর পরিমাণে প্লাগিন কেনাবেচা করা হয়, যেখানে আপনি একটি কাস্টম প্লাগিন তৈরি করে এবং সেল করে ইনকাম করতে পারেন।
আর ওয়ার্ডপ্রেসের ওয়েবসাইট ডিজাইন করার জন্য বিভিন্ন ধরনের প্রিভিউ টেমপ্লেট অথবা থিম মার্কেটপ্লেসে পাওয়া যায়। এই থিমগুলো ডিজাইন এবং ডেভেলপমেন্ট করে থিমফরেস্ট, টেমপ্লেট মনস্টার মার্কেটপ্লেসগুলোতে সেল করে প্রচুর পরিমাণে ইনকাম করা সম্ভব।
যদি কোডিং এ এক্সপার্ট হয়ে থাকেন তাহলে আপনার কোডিং এর অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে প্লাগইন এবং থিম তৈরি করে এবং তা বিক্রি করে টাকা আয় করতে পারেন। আপনার এই সকল ডেভেলপমেন্ট আপনি ওয়ার্ডপ্রেস, থিমফরেস্ট সহ বিভিন্ন ওয়েবসাইট বিক্রি করতে পারেন। এছাড়া আপনি আপনার ক্লাইন্টের চাহিদামত ডেভলপমেন্ট করে দিয়েও টাকা ইনকাম করতে পারেন।
Selling Online Courses (ওয়ার্ডপ্রেস কোর্স বিক্রি)
————————————————————–
ওয়ার্ডপ্রেস এর ব্যবহার দিন দিন বেড়েই চলছে। নতুন নতুন ওয়ার্ডপ্রেস ব্যবহারকারীরা ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইটকে ভালভাবে পরিচালনার জন্য ওয়ার্ডপ্রেস এর বিভিন্ন কোর্স করে থাকে। আপনি যদি খুব ভাল ওয়ার্ডপ্রেস এক্সপার্ট হয়ে থাকেন এবং ওয়ার্ডপ্রেস সম্পর্কিত বেশ ভাল জ্ঞান থাকে, তাহলে আপনি আপনার সেই দক্ষতা বা জ্ঞানকে কাজে লাগিয়ে ওয়ার্ডপ্রেস পেইড কোর্স তৈরি করতে পারেন। আর পেইড কোর্স গুলােকে অনলাইনে সেল করার মাধ্যমে আয় করতে পারেন।
অনলাইনে কোর্স বিক্রি করার এমন অনেক ওয়েবসাইট আছে যেগুলােতে কোর্স গুলাে বিক্রি করা যায় খুব ভাল দামে। এরকম একটি জনপ্রিয় ওয়েবসাইট যেমন Udemy। এখানে আপনি আপনার জানা ওয়ার্ডপ্রেসের জ্ঞানকে কাজে লাগিয়ে বিভিন্ন ধরনের কোর্স তৈরি করতে পারেন।
ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইট মেইন্টেনেন্স সার্ভিস সেল করে
——————————————————————-
ক্লায়েন্টের ওয়েবসাইটের কোন সমস্যা হলে সেই সমস্যার সমাধান করেও টাকা আয় করতে পারেন।এ ধরনের কাজ প্রায় সবসময়ই পাওয়া যায়। এজন্য আপনাকে ফ্রিল্যান্সিং ওওয়েবসাইটে একটিভ থাকতে হবে।
ওয়েবসাইটের মেইন্টেনেন্সের মধ্যে, টেকনিক্যাল প্রব্লেম খুঁজে বের করা ও সমাধান করা, স্পিড অপটিমাইজেশন করা, প্লাগইন এবং থিম আপডেটেড রাখা। থিমের কিংবা প্লাগইনের সেটিংস ঠিক রাখা। এছাড়াও বিভিন্ন জিনিস আছে যেগুলো প্রতিনিয়ত নজরে রাখতে হয়, তা না হলে যেকোন সময় ওয়েবসাইট ডাউন হয়ে যেতে পারে।
এই সকল ডিফিকাল্টিস, টেকনিক্যাল ইস্যুগুলো আপনার ক্লায়েন্টকে বুঝানোর মাধ্যমে তাদেরকে ওয়েবসাইট মেইন্টেনেন্সের গুরুত্ব বুঝাতে হবে। ফলে তারা তাদের নিজেদের স্বার্থেই তাদের ওয়েবসাইট মেইন্টেনেন্সের দায়িত্ব আপনাকে দিয়ে দিবে।
মার্কেটিং এন্ড এসইও সার্ভিসেস
—————————————
ছোট-স্তরের প্রতিষ্ঠান এবং ব্যক্তিরা তাদের ওয়েবসাইট এর প্রযুক্তিগত দিকটির যত্ন নেওয়ার জন্য ফুল-টাইম ডিজিটাল মার্কেটার এবং প্রযুক্তিবিদদের নিয়োগের সামর্থ্য রাখে না। তারা শুধু চায় ওয়েবসাইটটি কাজ করুক এবং লোকেরা তাদের খুঁজে বের করুক। আপনি সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশান, বিদ্যমান বিষয়বস্তুর এসইও অডিট, Internal লিঙ্কিং, ব্যাকলিংক এবং পরামর্শদাতা হিসাবে তাদের এই জাতীয় এবং আরও অনেক বিষয়বস্তু কৌশল দেওয়ার মাধ্যমে এসইও পরিষেবাগুলি সরবরাহ করতে পারেন।
ই-কমার্স ওয়েবসাইট (eCommerce/ Dropshipping)
—————————————————————–
একটি ই-কমার্স ওয়েবসাইট তৈরি করার মাধ্যমে অনলাইনে যেকোনাে ধরনের পণ্য বা সেবা বিক্রি করা যায়। আর ইকমারস। | ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট এবং পরিচালনার জন্য ওয়ার্ডপ্রেস হল একটি সেরা প্লাটফর্ম। যেকেউ চাইলে ওয়ার্ডপ্রেসকে ব্যবহার করে খুব সহজেই একটি ই-কমার্স ওয়েবসাইট তৈরি করে ফেলতে পারেন।
ওয়ার্ডপ্রেস একটি চমৎকার প্লাগিন রয়েছে যার নাম WooCommerce. এটি ব্যবহার করে ই-কমার্স ওয়েবসাইট অধিকাংশ কাজগুলাে সম্পন্ন করা যায়। ই-কমার্স ওয়েবসাইট বানানাের জন্য ওয়ার্ডপ্রেস এর প্রচুর থিম পাওয়া যায়। একটি প্রিমিয়াম থিম কিনে সেটিকে ভাল ভাবে কাস্টমাইজ করে আপনি আপনার মত করে ই-কমার্স ওয়েবসাইট বানাতে পারেন এবং আপনার পণ্য বা সেবা অনলাইনে বিক্রি করে আয় করতে পারেন।
এছাড়াও ড্রপ শিপিং ওয়েবসাইটের করার জন্য ওয়ার্ডপ্রেসে চমৎকার কিছু প্লাগিন রয়েছে যেগুলো সহজেই আলীএক্সপ্রেস, অ্যামাজনের মতো ওয়েবসাইট থেকে প্রোডাক্ট ইমপোর্ট এবং অর্ডার ফুলফিলমেন্ট পর্যন্ত করে থাকে।
আমরা আজকে জানলাম কিভাবে ওয়ার্ডপ্রেস শিখে বিভিন্ন মাধ্যমে বিভিন্ন সেলস চ্যানেল থেকে কিভাবে ইনকাম করা যায়। তবে মনে রাখতে হবে সফলভাবে দীর্ঘ সময় একটি স্কিল এর মাধ্যমে ইনকাম করার জন্য অবশ্যই আমাদের সঠিক গাইডলাইন এবং নিজের ডেডিকেশন থাকা প্রয়োজন। পাশাপাশি নতুন কনটেন্ট, নতুন স্কিল, নতুন প্রযুক্তি গুলো সম্পর্কে আমাদের নিজেদের Up-To-Date রাখতে হবে।